প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে নিচের বিষয়গুলো খেয়াল রাখুন......
- জরিপের মাধ্যমে প্রণীত রেকর্ড অর্থাৎ খতিয়ান ও নকসা যাচাঈ করতে হবে।
- জমির তফসিল অর্থাৎ জমির মৌজা, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর উক্ত দাগে জমির মোট পরিমাণ জানতে হবে।
- প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সিএস ;এস এ;আর এস পর্চা দেখতে হবে।
- বিক্রেতা ক্রয় সূত্রে ভূমির মালিক হয়ে থাকলে তার ক্রয়ের দলিল/বায়া দলিল রেকর্ডের সঙ্গে মিল রেখে বিক্রেতার মালিকানা নিশ্চিত করতে হবে ।
- বিক্রেতা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হলে সর্বশেষ জরিপের খতিয়ান বিক্রেতা বা তিনি যার মাধ্যমে প্রাপ্ত তার নামের যোগসূত্র মিলিয়ে দেখতে হবে।
- জরিপ চলমান এলাকায় বিক্রেতার নিকট রক্ষিত মাঠ পর্চা যাচাই করে দেখতে হবে। যদি মাঠ পর্চার মন্তব্য কলামে AD লেখা থাকে তাহলে জরিপ অফিসে যোগাযোগ করতে হবে ।
- উওরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জমি বিক্রেতার শরিকদের বিক্রেতার সম্পত্তি ভাগাভাগির বন্টন নামা দেখে নিতে হবে।
- বিক্রেতার নিকট থেকে সংগৃহীত দলিল, বায়া দলিল, খতিয়ান /পর্চা ইত্যাদি কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট ভুমি অফিসে গিয়ে দেখতে হবে।
- সর্বশেষ নামজারি পর্চা ডি.সি.আর খাজনার দাখিল (রসিদ)যাচাই করতে হবে ।জমির খাজনা বকেয়া থাকলে ক্রেতাকে তা পরিশোধ করতে হবে।
- বিবেচ্য জমিটি মোকাদ্দমা ভুক্ত কিনা ,কখনো নিলাম হয়েছে কিনা তা উপজেলা ভুমি অফিস এ গিয়ে জেনে নিতে হবে ।
- বিবেচ্য ভুমিটি খাস, ভি.পি, অধিগ্রহণ কৃত বা এর জন্য নোটিশ কৃত কিনা তা জেনে নিতে হবে।
- নকশার সাথে মিলিয়ে দেখতে হবে।
- রেজিষ্টার অফিস থেকে জমি সর্বশেষ বেচাকেনার তথ্য জেনে নিতে হবে ।
- ঋণের দায়ে দায়বন্ধ কিনা তা জেনে নিতে হবে।
- জমিতে যাতায়াতের রাস্তা আছে কিনা তা দেখতে হবে।
- সরকারি বাধা নিষেধ আছে কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত হবে হবে।
সবাইকে ধন্যবাদ।।।।
No comments:
Post a Comment